हमेशा थकावट रहती है | Chronic fatigue syndrome | Always Tired | Dr.Education
Explained in Simple language by a Professional Doctor with Reference from US Medical Library & Latest Research meta analysis.
source
Website dedicated to first-time mothers
Explained in Simple language by a Professional Doctor with Reference from US Medical Library & Latest Research meta analysis.
source
Sir mera age 47 years hai aur takribon 1 salse sarir me komjori mehsus hota hai aur thakan thakan sa logarahta hai. Isme kya korna chahiye aur kya khana chahiye.
Thank you for sharing this wonderful healthy tip. I will definitely try this …..also I have been using an anti-fatigue pack by Planet Ayurveda's for the last 3 months. It is very beneficial. It helped me with my fatigueness and also boosted my strength ……. now let's see how these tips will work
It appear as if you are giving lecture to your medical students. This type of video is not at all useful for general public or a lay man.
Please reply, thanks
Kya ulnar nerve mein blokege injection se theek ho jayega
Dr. Itna baat banana knha se sikha pappe?
What's the medical help
My 13 year old son have this symptoms plz doctor suggest me some supper food for this so that we can eat and be healthy
Thank you
Sir can I have your number please
oo lassitude ke baari bat katana hai
Excellent
Mere sath ye sub ho rha hai
Nice
Jehsjeje
Jehsje
Can deworming medicine help to reduce such fatigue??
gr8
गर्मिओं में तापमान लो रहना के क्या करण है
Great job sir
Good. Sir
Lambi video kheenchi aapne,,,,
Same here sir
ਬਹੁਤ ਵਧੀਆ ਜਾਣਕਾਰੀ ਦਿੱਤੀ ਡਾਕਟਰ ਸਾਹਿਬ ਲੇਕਿਨ ਇਸ ਦਾ ਇਲਾਜ ਕੀ ਹੈ ਇਲਾਜ ਵੀ ਤਾਂ ਦੱਸੋ ਤੇ ਕਿਰਪਾ ਕਰਕੇ ਇਲਾਜ ਜਰੂਰ ਦੱਸੋ ਜੀ
Matlab cutting in short..if u r not clinically ill,there is no cure…
বাংলাদেশী হিন্দুদের বিজেপি প্রীতি কতটুকু যৌক্তিক. . . . . . ??
ভারতের সাধারণ লোকসভা নির্বাচন ১ জুন ২০২৪ পর্যন্ত চলমান থাকবে। এই নির্বাচনের মাধ্যমে ভারতের লোকসভার মোট ৫৪৩ জন সংসদীয় প্রতিনিধিদের নির্বাচন করা হবে এবং ৪ জুন ২০২৪ ফলাফল ঘোষণা করা হবে।
বাংলাদেশে হিন্দুরা যেমন এদেশে সংখ্যালঘু তেমনি ভারতে মুসলমানরাও সংখ্যালঘু। সংখ্যালঘু হিসেবে তাদের সংখ্যালঘুদের কষ্ট বোঝা উচিত। এদেশের সংখ্যালঘু হিন্দুরা বাংলাদেশের ক্ষেত্রে চায় একটি ধর্মনিরপেক্ষ দল ক্ষমতায় আসুক কিন্তু ভারতের ক্ষেত্রে চায় ধর্মান্ধ বিজেপি। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে তারা সেকুলার, ভারতের ক্ষেত্রে তারা ধর্মান্ধ। বরাবরই সংখ্যালঘু হিন্দু ভোট সেকুলার (ধর্ম নিরপেক্ষ) আওয়ামী লীগের ভোট ব্যাংক হিসেবে পরিচিত।
শিক্ষিত,বিবেকবান এবং মার্জিত এই সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের বিজেপির প্রতি এই আলগা পিরিতি দেখে আমি বিস্মিত হই। তাহলে তাদের এই সেকুলার-গিরি কি শুধুই অভিনয়, কেন তাদের এই ডাবল স্ট্যান্ডার্ড।
ডাবল স্ট্যান্ডার্ডের সহজ বাংলা হচ্ছে, দু-আসলা, আর গ্রাম্য ভাষায় দুই মুইক্ষা. . . . . . ।।।।। আমেরিকায় বলে Two-faced (টু ফেইজ). . . . . . . . . . . . . ??
বিজেপির প্রতি বাংলাদেশের হিন্দুদের একটা বিশেষ টান লক্ষ্য করা যায়। অনেকে প্রকাশ্যে কিছু বলে না কিন্তু বিজেপির উত্থানে বাংলাদেশের হিন্দু মানুষ মনে মনে খুশিই হয়। তবে এই টানটা শুধু বাংলাদেশের হিন্দুদের মধ্যে রয়েছে এমন নয়, পশ্চিমবঙ্গের বাঙ্গালিদের মধ্যেও বিজেপি প্রীতি বেশ বেড়েছে। একদা বামপন্থী হিন্দু বাঙালি এখন কালের পরিক্রমায় রামপন্থী হচ্ছেন। পশ্চিম বঙ্গের মানুষের এই পরিবর্তন কেন হচ্ছে জানি না কিন্তু বাংলাদেশের হিন্দু জনগোষ্টীর মধ্যে এই বিজেপি প্রীতির কারণ সহজেই অনুমেয়। দিনের পর দিন নিজ দেশে অত্যাচারিত, লাঞ্ছিত হওয়া এই মানুষগুলো বিজেপির মধ্যে নিজের পরাজয়ের প্রতিশোধের সম্ভাবনা দেখে। হয়তো ভাবে বিজেপি ভারতে শক্তিশালী হলে তারা বাংলাদেশ সরকারের উপর চাপ প্রয়োগ করবে, দেশের ভিতরে কিছুটা আক্রমণ কমবে। অনেকে হয়তো ধর্মীয় ভাবাবেগের জায়গা থেকে বিজেপির জয়ের সাথে নিজ ধর্মের জয়জয়কার দেখেন। কিন্তু বিজেপি কি আসলেই হিন্দু ধর্মের জয়পতাকাবাহী কোন দল? বিজেপি কি আদৌ হিন্দু ধর্মীয় ভাবাবেগ ধারণ করে? বিজেপি কি হিন্দু জনগোষ্ঠীর ভালো/মন্দের তোয়াক্কা করে?
আমার এই সাত খন্ড রামায়ন লেখার মূল কথা হল, বাংলাদেশের যে সমস্ত হিন্দু জনগোষ্ঠী বিজেপির মধ্যে নিজেদের ভবিষ্যৎ আশ্রয়ের আশা করেন কিংবা যে সমস্ত হিন্দু অধিকার কর্মীরা ধর্মীয় রাজনীতিতে হিন্দু সমাজের সুরক্ষা দেখতে পান তারা বড় রকমের বিভ্রান্তির মধ্যে আছেন। ধর্মভিত্তিক রাজনীতি সে যেকোন ধর্মেরই হোক, মানুষকে বোকা বানানোর কারখানা ছাড়া আর কিছু নয়।।।।।।।।
শিক্ষিত,বিবেকবান এবং মার্জিত এই সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের জন্য সুখবর হচ্ছে,
অধিকাংশ নির্বাচন এক্সপার্টরা অনুমান করছেন, পুনরায় কট্টর হিন্দু মৌলবাদী সংগঠন ধর্মান্ধ বিজেপি আবারো ভারতের ক্ষমতায় যাচ্ছে।।।।।
বাংলাদেশী হিন্দুদের বিজেপি প্রীতি কতটুকু যৌক্তিক. . . . . . ??
ভারতের সাধারণ লোকসভা নির্বাচন ১ জুন ২০২৪ পর্যন্ত চলমান থাকবে। এই নির্বাচনের মাধ্যমে ভারতের লোকসভার মোট ৫৪৩ জন সংসদীয় প্রতিনিধিদের নির্বাচন করা হবে এবং ৪ জুন ২০২৪ ফলাফল ঘোষণা করা হবে।
বাংলাদেশে হিন্দুরা যেমন এদেশে সংখ্যালঘু তেমনি ভারতে মুসলমানরাও সংখ্যালঘু। সংখ্যালঘু হিসেবে তাদের সংখ্যালঘুদের কষ্ট বোঝা উচিত। এদেশের সংখ্যালঘু হিন্দুরা বাংলাদেশের ক্ষেত্রে চায় একটি ধর্মনিরপেক্ষ দল ক্ষমতায় আসুক কিন্তু ভারতের ক্ষেত্রে চায় ধর্মান্ধ বিজেপি। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে তারা সেকুলার, ভারতের ক্ষেত্রে তারা ধর্মান্ধ। বরাবরই সংখ্যালঘু হিন্দু ভোট সেকুলার (ধর্ম নিরপেক্ষ) আওয়ামী লীগের ভোট ব্যাংক হিসেবে পরিচিত।
শিক্ষিত,বিবেকবান এবং মার্জিত এই সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের বিজেপির প্রতি এই আলগা পিরিতি দেখে আমি বিস্মিত হই। তাহলে তাদের এই সেকুলার-গিরি কি শুধুই অভিনয়, কেন তাদের এই ডাবল স্ট্যান্ডার্ড।
ডাবল স্ট্যান্ডার্ডের সহজ বাংলা হচ্ছে, দু-আসলা, আর গ্রাম্য ভাষায় দুই মুইক্ষা. . . . . . ।।।।। আমেরিকায় বলে Two-faced (টু ফেইজ). . . . . . . . . . . . . ??
বিজেপির প্রতি বাংলাদেশের হিন্দুদের একটা বিশেষ টান লক্ষ্য করা যায়। অনেকে প্রকাশ্যে কিছু বলে না কিন্তু বিজেপির উত্থানে বাংলাদেশের হিন্দু মানুষ মনে মনে খুশিই হয়। তবে এই টানটা শুধু বাংলাদেশের হিন্দুদের মধ্যে রয়েছে এমন নয়, পশ্চিমবঙ্গের বাঙ্গালিদের মধ্যেও বিজেপি প্রীতি বেশ বেড়েছে। একদা বামপন্থী হিন্দু বাঙালি এখন কালের পরিক্রমায় রামপন্থী হচ্ছেন। পশ্চিম বঙ্গের মানুষের এই পরিবর্তন কেন হচ্ছে জানি না কিন্তু বাংলাদেশের হিন্দু জনগোষ্টীর মধ্যে এই বিজেপি প্রীতির কারণ সহজেই অনুমেয়। দিনের পর দিন নিজ দেশে অত্যাচারিত, লাঞ্ছিত হওয়া এই মানুষগুলো বিজেপির মধ্যে নিজের পরাজয়ের প্রতিশোধের সম্ভাবনা দেখে। হয়তো ভাবে বিজেপি ভারতে শক্তিশালী হলে তারা বাংলাদেশ সরকারের উপর চাপ প্রয়োগ করবে, দেশের ভিতরে কিছুটা আক্রমণ কমবে। অনেকে হয়তো ধর্মীয় ভাবাবেগের জায়গা থেকে বিজেপির জয়ের সাথে নিজ ধর্মের জয়জয়কার দেখেন। কিন্তু বিজেপি কি আসলেই হিন্দু ধর্মের জয়পতাকাবাহী কোন দল? বিজেপি কি আদৌ হিন্দু ধর্মীয় ভাবাবেগ ধারণ করে? বিজেপি কি হিন্দু জনগোষ্ঠীর ভালো/মন্দের তোয়াক্কা করে?
আমার এই সাত খন্ড রামায়ন লেখার মূল কথা হল, বাংলাদেশের যে সমস্ত হিন্দু জনগোষ্ঠী বিজেপির মধ্যে নিজেদের ভবিষ্যৎ আশ্রয়ের আশা করেন কিংবা যে সমস্ত হিন্দু অধিকার কর্মীরা ধর্মীয় রাজনীতিতে হিন্দু সমাজের সুরক্ষা দেখতে পান তারা বড় রকমের বিভ্রান্তির মধ্যে আছেন। ধর্মভিত্তিক রাজনীতি সে যেকোন ধর্মেরই হোক, মানুষকে বোকা বানানোর কারখানা ছাড়া আর কিছু নয়।।।।।।।।
শিক্ষিত,বিবেকবান এবং মার্জিত এই সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের জন্য সুখবর হচ্ছে,
অধিকাংশ নির্বাচন এক্সপার্টরা অনুমান করছেন, পুনরায় কট্টর হিন্দু মৌলবাদী সংগঠন ধর্মান্ধ বিজেপি আবারো ভারতের ক্ষমতায় যাচ্ছে।।।।।
বাংলাদেশী হিন্দুদের বিজেপি প্রীতি কতটুকু যৌক্তিক. . . . . . ??
ভারতের সাধারণ লোকসভা নির্বাচন ১ জুন ২০২৪ পর্যন্ত চলমান থাকবে। এই নির্বাচনের মাধ্যমে ভারতের লোকসভার মোট ৫৪৩ জন সংসদীয় প্রতিনিধিদের নির্বাচন করা হবে এবং ৪ জুন ২০২৪ ফলাফল ঘোষণা করা হবে।
বাংলাদেশে হিন্দুরা যেমন এদেশে সংখ্যালঘু তেমনি ভারতে মুসলমানরাও সংখ্যালঘু। সংখ্যালঘু হিসেবে তাদের সংখ্যালঘুদের কষ্ট বোঝা উচিত। এদেশের সংখ্যালঘু হিন্দুরা বাংলাদেশের ক্ষেত্রে চায় একটি ধর্মনিরপেক্ষ দল ক্ষমতায় আসুক কিন্তু ভারতের ক্ষেত্রে চায় ধর্মান্ধ বিজেপি। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে তারা সেকুলার, ভারতের ক্ষেত্রে তারা ধর্মান্ধ। বরাবরই সংখ্যালঘু হিন্দু ভোট সেকুলার (ধর্ম নিরপেক্ষ) আওয়ামী লীগের ভোট ব্যাংক হিসেবে পরিচিত।
শিক্ষিত,বিবেকবান এবং মার্জিত এই সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের বিজেপির প্রতি এই আলগা পিরিতি দেখে আমি বিস্মিত হই। তাহলে তাদের এই সেকুলার-গিরি কি শুধুই অভিনয়, কেন তাদের এই ডাবল স্ট্যান্ডার্ড।
ডাবল স্ট্যান্ডার্ডের সহজ বাংলা হচ্ছে, দু-আসলা, আর গ্রাম্য ভাষায় দুই মুইক্ষা. . . . . . ।।।।। আমেরিকায় বলে Two-faced (টু ফেইজ). . . . . . . . . . . . . ??
বিজেপির প্রতি বাংলাদেশের হিন্দুদের একটা বিশেষ টান লক্ষ্য করা যায়। অনেকে প্রকাশ্যে কিছু বলে না কিন্তু বিজেপির উত্থানে বাংলাদেশের হিন্দু মানুষ মনে মনে খুশিই হয়। তবে এই টানটা শুধু বাংলাদেশের হিন্দুদের মধ্যে রয়েছে এমন নয়, পশ্চিমবঙ্গের বাঙ্গালিদের মধ্যেও বিজেপি প্রীতি বেশ বেড়েছে। একদা বামপন্থী হিন্দু বাঙালি এখন কালের পরিক্রমায় রামপন্থী হচ্ছেন। পশ্চিম বঙ্গের মানুষের এই পরিবর্তন কেন হচ্ছে জানি না কিন্তু বাংলাদেশের হিন্দু জনগোষ্টীর মধ্যে এই বিজেপি প্রীতির কারণ সহজেই অনুমেয়। দিনের পর দিন নিজ দেশে অত্যাচারিত, লাঞ্ছিত হওয়া এই মানুষগুলো বিজেপির মধ্যে নিজের পরাজয়ের প্রতিশোধের সম্ভাবনা দেখে। হয়তো ভাবে বিজেপি ভারতে শক্তিশালী হলে তারা বাংলাদেশ সরকারের উপর চাপ প্রয়োগ করবে, দেশের ভিতরে কিছুটা আক্রমণ কমবে। অনেকে হয়তো ধর্মীয় ভাবাবেগের জায়গা থেকে বিজেপির জয়ের সাথে নিজ ধর্মের জয়জয়কার দেখেন। কিন্তু বিজেপি কি আসলেই হিন্দু ধর্মের জয়পতাকাবাহী কোন দল? বিজেপি কি আদৌ হিন্দু ধর্মীয় ভাবাবেগ ধারণ করে? বিজেপি কি হিন্দু জনগোষ্ঠীর ভালো/মন্দের তোয়াক্কা করে?
আমার এই সাত খন্ড রামায়ন লেখার মূল কথা হল, বাংলাদেশের যে সমস্ত হিন্দু জনগোষ্ঠী বিজেপির মধ্যে নিজেদের ভবিষ্যৎ আশ্রয়ের আশা করেন কিংবা যে সমস্ত হিন্দু অধিকার কর্মীরা ধর্মীয় রাজনীতিতে হিন্দু সমাজের সুরক্ষা দেখতে পান তারা বড় রকমের বিভ্রান্তির মধ্যে আছেন। ধর্মভিত্তিক রাজনীতি সে যেকোন ধর্মেরই হোক, মানুষকে বোকা বানানোর কারখানা ছাড়া আর কিছু নয়।।।।।।।।
শিক্ষিত,বিবেকবান এবং মার্জিত এই সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের জন্য সুখবর হচ্ছে,
অধিকাংশ নির্বাচন এক্সপার্টরা অনুমান করছেন, পুনরায় কট্টর হিন্দু মৌলবাদী সংগঠন ধর্মান্ধ বিজেপি আবারো ভারতের ক্ষমতায় যাচ্ছে।।।।।
বাংলাদেশী হিন্দুদের বিজেপি প্রীতি কতটুকু যৌক্তিক. . . . . . ??
ভারতের সাধারণ লোকসভা নির্বাচন ১ জুন ২০২৪ পর্যন্ত চলমান থাকবে। এই নির্বাচনের মাধ্যমে ভারতের লোকসভার মোট ৫৪৩ জন সংসদীয় প্রতিনিধিদের নির্বাচন করা হবে এবং ৪ জুন ২০২৪ ফলাফল ঘোষণা করা হবে।
বাংলাদেশে হিন্দুরা যেমন এদেশে সংখ্যালঘু তেমনি ভারতে মুসলমানরাও সংখ্যালঘু। সংখ্যালঘু হিসেবে তাদের সংখ্যালঘুদের কষ্ট বোঝা উচিত। এদেশের সংখ্যালঘু হিন্দুরা বাংলাদেশের ক্ষেত্রে চায় একটি ধর্মনিরপেক্ষ দল ক্ষমতায় আসুক কিন্তু ভারতের ক্ষেত্রে চায় ধর্মান্ধ বিজেপি। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে তারা সেকুলার, ভারতের ক্ষেত্রে তারা ধর্মান্ধ। বরাবরই সংখ্যালঘু হিন্দু ভোট সেকুলার (ধর্ম নিরপেক্ষ) আওয়ামী লীগের ভোট ব্যাংক হিসেবে পরিচিত।
শিক্ষিত,বিবেকবান এবং মার্জিত এই সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের বিজেপির প্রতি এই আলগা পিরিতি দেখে আমি বিস্মিত হই। তাহলে তাদের এই সেকুলার-গিরি কি শুধুই অভিনয়, কেন তাদের এই ডাবল স্ট্যান্ডার্ড।
ডাবল স্ট্যান্ডার্ডের সহজ বাংলা হচ্ছে, দু-আসলা, আর গ্রাম্য ভাষায় দুই মুইক্ষা. . . . . . ।।।।। আমেরিকায় বলে Two-faced (টু ফেইজ). . . . . . . . . . . . . ??
বিজেপির প্রতি বাংলাদেশের হিন্দুদের একটা বিশেষ টান লক্ষ্য করা যায়। অনেকে প্রকাশ্যে কিছু বলে না কিন্তু বিজেপির উত্থানে বাংলাদেশের হিন্দু মানুষ মনে মনে খুশিই হয়। তবে এই টানটা শুধু বাংলাদেশের হিন্দুদের মধ্যে রয়েছে এমন নয়, পশ্চিমবঙ্গের বাঙ্গালিদের মধ্যেও বিজেপি প্রীতি বেশ বেড়েছে। একদা বামপন্থী হিন্দু বাঙালি এখন কালের পরিক্রমায় রামপন্থী হচ্ছেন। পশ্চিম বঙ্গের মানুষের এই পরিবর্তন কেন হচ্ছে জানি না কিন্তু বাংলাদেশের হিন্দু জনগোষ্টীর মধ্যে এই বিজেপি প্রীতির কারণ সহজেই অনুমেয়। দিনের পর দিন নিজ দেশে অত্যাচারিত, লাঞ্ছিত হওয়া এই মানুষগুলো বিজেপির মধ্যে নিজের পরাজয়ের প্রতিশোধের সম্ভাবনা দেখে। হয়তো ভাবে বিজেপি ভারতে শক্তিশালী হলে তারা বাংলাদেশ সরকারের উপর চাপ প্রয়োগ করবে, দেশের ভিতরে কিছুটা আক্রমণ কমবে। অনেকে হয়তো ধর্মীয় ভাবাবেগের জায়গা থেকে বিজেপির জয়ের সাথে নিজ ধর্মের জয়জয়কার দেখেন। কিন্তু বিজেপি কি আসলেই হিন্দু ধর্মের জয়পতাকাবাহী কোন দল? বিজেপি কি আদৌ হিন্দু ধর্মীয় ভাবাবেগ ধারণ করে? বিজেপি কি হিন্দু জনগোষ্ঠীর ভালো/মন্দের তোয়াক্কা করে?
আমার এই সাত খন্ড রামায়ন লেখার মূল কথা হল, বাংলাদেশের যে সমস্ত হিন্দু জনগোষ্ঠী বিজেপির মধ্যে নিজেদের ভবিষ্যৎ আশ্রয়ের আশা করেন কিংবা যে সমস্ত হিন্দু অধিকার কর্মীরা ধর্মীয় রাজনীতিতে হিন্দু সমাজের সুরক্ষা দেখতে পান তারা বড় রকমের বিভ্রান্তির মধ্যে আছেন। ধর্মভিত্তিক রাজনীতি সে যেকোন ধর্মেরই হোক, মানুষকে বোকা বানানোর কারখানা ছাড়া আর কিছু নয়।।।।।।।।
শিক্ষিত,বিবেকবান এবং মার্জিত এই সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের জন্য সুখবর হচ্ছে,
অধিকাংশ নির্বাচন এক্সপার্টরা অনুমান করছেন, পুনরায় কট্টর হিন্দু মৌলবাদী সংগঠন ধর্মান্ধ বিজেপি আবারো ভারতের ক্ষমতায় যাচ্ছে।।।।।
বাংলাদেশী হিন্দুদের বিজেপি প্রীতি কতটুকু যৌক্তিক. . . . . . ??
ভারতের সাধারণ লোকসভা নির্বাচন ১ জুন ২০২৪ পর্যন্ত চলমান থাকবে। এই নির্বাচনের মাধ্যমে ভারতের লোকসভার মোট ৫৪৩ জন সংসদীয় প্রতিনিধিদের নির্বাচন করা হবে এবং ৪ জুন ২০২৪ ফলাফল ঘোষণা করা হবে।
বাংলাদেশে হিন্দুরা যেমন এদেশে সংখ্যালঘু তেমনি ভারতে মুসলমানরাও সংখ্যালঘু। সংখ্যালঘু হিসেবে তাদের সংখ্যালঘুদের কষ্ট বোঝা উচিত। এদেশের সংখ্যালঘু হিন্দুরা বাংলাদেশের ক্ষেত্রে চায় একটি ধর্মনিরপেক্ষ দল ক্ষমতায় আসুক কিন্তু ভারতের ক্ষেত্রে চায় ধর্মান্ধ বিজেপি। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে তারা সেকুলার, ভারতের ক্ষেত্রে তারা ধর্মান্ধ। বরাবরই সংখ্যালঘু হিন্দু ভোট সেকুলার (ধর্ম নিরপেক্ষ) আওয়ামী লীগের ভোট ব্যাংক হিসেবে পরিচিত।
শিক্ষিত,বিবেকবান এবং মার্জিত এই সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের বিজেপির প্রতি এই আলগা পিরিতি দেখে আমি বিস্মিত হই। তাহলে তাদের এই সেকুলার-গিরি কি শুধুই অভিনয়, কেন তাদের এই ডাবল স্ট্যান্ডার্ড।
ডাবল স্ট্যান্ডার্ডের সহজ বাংলা হচ্ছে, দু-আসলা, আর গ্রাম্য ভাষায় দুই মুইক্ষা. . . . . . ।।।।। আমেরিকায় বলে Two-faced (টু ফেইজ). . . . . . . . . . . . . ??
বিজেপির প্রতি বাংলাদেশের হিন্দুদের একটা বিশেষ টান লক্ষ্য করা যায়। অনেকে প্রকাশ্যে কিছু বলে না কিন্তু বিজেপির উত্থানে বাংলাদেশের হিন্দু মানুষ মনে মনে খুশিই হয়। তবে এই টানটা শুধু বাংলাদেশের হিন্দুদের মধ্যে রয়েছে এমন নয়, পশ্চিমবঙ্গের বাঙ্গালিদের মধ্যেও বিজেপি প্রীতি বেশ বেড়েছে। একদা বামপন্থী হিন্দু বাঙালি এখন কালের পরিক্রমায় রামপন্থী হচ্ছেন। পশ্চিম বঙ্গের মানুষের এই পরিবর্তন কেন হচ্ছে জানি না কিন্তু বাংলাদেশের হিন্দু জনগোষ্টীর মধ্যে এই বিজেপি প্রীতির কারণ সহজেই অনুমেয়। দিনের পর দিন নিজ দেশে অত্যাচারিত, লাঞ্ছিত হওয়া এই মানুষগুলো বিজেপির মধ্যে নিজের পরাজয়ের প্রতিশোধের সম্ভাবনা দেখে। হয়তো ভাবে বিজেপি ভারতে শক্তিশালী হলে তারা বাংলাদেশ সরকারের উপর চাপ প্রয়োগ করবে, দেশের ভিতরে কিছুটা আক্রমণ কমবে। অনেকে হয়তো ধর্মীয় ভাবাবেগের জায়গা থেকে বিজেপির জয়ের সাথে নিজ ধর্মের জয়জয়কার দেখেন। কিন্তু বিজেপি কি আসলেই হিন্দু ধর্মের জয়পতাকাবাহী কোন দল? বিজেপি কি আদৌ হিন্দু ধর্মীয় ভাবাবেগ ধারণ করে? বিজেপি কি হিন্দু জনগোষ্ঠীর ভালো/মন্দের তোয়াক্কা করে?
আমার এই সাত খন্ড রামায়ন লেখার মূল কথা হল, বাংলাদেশের যে সমস্ত হিন্দু জনগোষ্ঠী বিজেপির মধ্যে নিজেদের ভবিষ্যৎ আশ্রয়ের আশা করেন কিংবা যে সমস্ত হিন্দু অধিকার কর্মীরা ধর্মীয় রাজনীতিতে হিন্দু সমাজের সুরক্ষা দেখতে পান তারা বড় রকমের বিভ্রান্তির মধ্যে আছেন। ধর্মভিত্তিক রাজনীতি সে যেকোন ধর্মেরই হোক, মানুষকে বোকা বানানোর কারখানা ছাড়া আর কিছু নয়।।।।।।।।
শিক্ষিত,বিবেকবান এবং মার্জিত এই সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের জন্য সুখবর হচ্ছে,
অধিকাংশ নির্বাচন এক্সপার্টরা অনুমান করছেন, পুনরায় কট্টর হিন্দু মৌলবাদী সংগঠন ধর্মান্ধ বিজেপি আবারো ভারতের ক্ষমতায় যাচ্ছে।।।।।
বাংলাদেশী হিন্দুদের বিজেপি প্রীতি কতটুকু যৌক্তিক. . . . . . ??
ভারতের সাধারণ লোকসভা নির্বাচন ১ জুন ২০২৪ পর্যন্ত চলমান থাকবে। এই নির্বাচনের মাধ্যমে ভারতের লোকসভার মোট ৫৪৩ জন সংসদীয় প্রতিনিধিদের নির্বাচন করা হবে এবং ৪ জুন ২০২৪ ফলাফল ঘোষণা করা হবে।
বাংলাদেশে হিন্দুরা যেমন এদেশে সংখ্যালঘু তেমনি ভারতে মুসলমানরাও সংখ্যালঘু। সংখ্যালঘু হিসেবে তাদের সংখ্যালঘুদের কষ্ট বোঝা উচিত। এদেশের সংখ্যালঘু হিন্দুরা বাংলাদেশের ক্ষেত্রে চায় একটি ধর্মনিরপেক্ষ দল ক্ষমতায় আসুক কিন্তু ভারতের ক্ষেত্রে চায় ধর্মান্ধ বিজেপি। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে তারা সেকুলার, ভারতের ক্ষেত্রে তারা ধর্মান্ধ। বরাবরই সংখ্যালঘু হিন্দু ভোট সেকুলার (ধর্ম নিরপেক্ষ) আওয়ামী লীগের ভোট ব্যাংক হিসেবে পরিচিত।
শিক্ষিত,বিবেকবান এবং মার্জিত এই সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের বিজেপির প্রতি এই আলগা পিরিতি দেখে আমি বিস্মিত হই। তাহলে তাদের এই সেকুলার-গিরি কি শুধুই অভিনয়, কেন তাদের এই ডাবল স্ট্যান্ডার্ড।
ডাবল স্ট্যান্ডার্ডের সহজ বাংলা হচ্ছে, দু-আসলা, আর গ্রাম্য ভাষায় দুই মুইক্ষা. . . . . . ।।।।। আমেরিকায় বলে Two-faced (টু ফেইজ). . . . . . . . . . . . . ??
বিজেপির প্রতি বাংলাদেশের হিন্দুদের একটা বিশেষ টান লক্ষ্য করা যায়। অনেকে প্রকাশ্যে কিছু বলে না কিন্তু বিজেপির উত্থানে বাংলাদেশের হিন্দু মানুষ মনে মনে খুশিই হয়। তবে এই টানটা শুধু বাংলাদেশের হিন্দুদের মধ্যে রয়েছে এমন নয়, পশ্চিমবঙ্গের বাঙ্গালিদের মধ্যেও বিজেপি প্রীতি বেশ বেড়েছে। একদা বামপন্থী হিন্দু বাঙালি এখন কালের পরিক্রমায় রামপন্থী হচ্ছেন। পশ্চিম বঙ্গের মানুষের এই পরিবর্তন কেন হচ্ছে জানি না কিন্তু বাংলাদেশের হিন্দু জনগোষ্টীর মধ্যে এই বিজেপি প্রীতির কারণ সহজেই অনুমেয়। দিনের পর দিন নিজ দেশে অত্যাচারিত, লাঞ্ছিত হওয়া এই মানুষগুলো বিজেপির মধ্যে নিজের পরাজয়ের প্রতিশোধের সম্ভাবনা দেখে। হয়তো ভাবে বিজেপি ভারতে শক্তিশালী হলে তারা বাংলাদেশ সরকারের উপর চাপ প্রয়োগ করবে, দেশের ভিতরে কিছুটা আক্রমণ কমবে। অনেকে হয়তো ধর্মীয় ভাবাবেগের জায়গা থেকে বিজেপির জয়ের সাথে নিজ ধর্মের জয়জয়কার দেখেন। কিন্তু বিজেপি কি আসলেই হিন্দু ধর্মের জয়পতাকাবাহী কোন দল? বিজেপি কি আদৌ হিন্দু ধর্মীয় ভাবাবেগ ধারণ করে? বিজেপি কি হিন্দু জনগোষ্ঠীর ভালো/মন্দের তোয়াক্কা করে?
আমার এই সাত খন্ড রামায়ন লেখার মূল কথা হল, বাংলাদেশের যে সমস্ত হিন্দু জনগোষ্ঠী বিজেপির মধ্যে নিজেদের ভবিষ্যৎ আশ্রয়ের আশা করেন কিংবা যে সমস্ত হিন্দু অধিকার কর্মীরা ধর্মীয় রাজনীতিতে হিন্দু সমাজের সুরক্ষা দেখতে পান তারা বড় রকমের বিভ্রান্তির মধ্যে আছেন। ধর্মভিত্তিক রাজনীতি সে যেকোন ধর্মেরই হোক, মানুষকে বোকা বানানোর কারখানা ছাড়া আর কিছু নয়।।।।।।।।
শিক্ষিত,বিবেকবান এবং মার্জিত এই সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের জন্য সুখবর হচ্ছে,
অধিকাংশ নির্বাচন এক্সপার্টরা অনুমান করছেন, পুনরায় কট্টর হিন্দু মৌলবাদী সংগঠন ধর্মান্ধ বিজেপি আবারো ভারতের ক্ষমতায় যাচ্ছে।।।।।
বাংলাদেশী হিন্দুদের বিজেপি প্রীতি কতটুকু যৌক্তিক. . . . . . ??
ভারতের সাধারণ লোকসভা নির্বাচন ১ জুন ২০২৪ পর্যন্ত চলমান থাকবে। এই নির্বাচনের মাধ্যমে ভারতের লোকসভার মোট ৫৪৩ জন সংসদীয় প্রতিনিধিদের নির্বাচন করা হবে এবং ৪ জুন ২০২৪ ফলাফল ঘোষণা করা হবে।
বাংলাদেশে হিন্দুরা যেমন এদেশে সংখ্যালঘু তেমনি ভারতে মুসলমানরাও সংখ্যালঘু। সংখ্যালঘু হিসেবে তাদের সংখ্যালঘুদের কষ্ট বোঝা উচিত। এদেশের সংখ্যালঘু হিন্দুরা বাংলাদেশের ক্ষেত্রে চায় একটি ধর্মনিরপেক্ষ দল ক্ষমতায় আসুক কিন্তু ভারতের ক্ষেত্রে চায় ধর্মান্ধ বিজেপি। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে তারা সেকুলার, ভারতের ক্ষেত্রে তারা ধর্মান্ধ। বরাবরই সংখ্যালঘু হিন্দু ভোট সেকুলার (ধর্ম নিরপেক্ষ) আওয়ামী লীগের ভোট ব্যাংক হিসেবে পরিচিত।
শিক্ষিত,বিবেকবান এবং মার্জিত এই সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের বিজেপির প্রতি এই আলগা পিরিতি দেখে আমি বিস্মিত হই। তাহলে তাদের এই সেকুলার-গিরি কি শুধুই অভিনয়, কেন তাদের এই ডাবল স্ট্যান্ডার্ড।
ডাবল স্ট্যান্ডার্ডের সহজ বাংলা হচ্ছে, দু-আসলা, আর গ্রাম্য ভাষায় দুই মুইক্ষা. . . . . . ।।।।। আমেরিকায় বলে Two-faced (টু ফেইজ). . . . . . . . . . . . . ??
বিজেপির প্রতি বাংলাদেশের হিন্দুদের একটা বিশেষ টান লক্ষ্য করা যায়। অনেকে প্রকাশ্যে কিছু বলে না কিন্তু বিজেপির উত্থানে বাংলাদেশের হিন্দু মানুষ মনে মনে খুশিই হয়। তবে এই টানটা শুধু বাংলাদেশের হিন্দুদের মধ্যে রয়েছে এমন নয়, পশ্চিমবঙ্গের বাঙ্গালিদের মধ্যেও বিজেপি প্রীতি বেশ বেড়েছে। একদা বামপন্থী হিন্দু বাঙালি এখন কালের পরিক্রমায় রামপন্থী হচ্ছেন। পশ্চিম বঙ্গের মানুষের এই পরিবর্তন কেন হচ্ছে জানি না কিন্তু বাংলাদেশের হিন্দু জনগোষ্টীর মধ্যে এই বিজেপি প্রীতির কারণ সহজেই অনুমেয়। দিনের পর দিন নিজ দেশে অত্যাচারিত, লাঞ্ছিত হওয়া এই মানুষগুলো বিজেপির মধ্যে নিজের পরাজয়ের প্রতিশোধের সম্ভাবনা দেখে। হয়তো ভাবে বিজেপি ভারতে শক্তিশালী হলে তারা বাংলাদেশ সরকারের উপর চাপ প্রয়োগ করবে, দেশের ভিতরে কিছুটা আক্রমণ কমবে। অনেকে হয়তো ধর্মীয় ভাবাবেগের জায়গা থেকে বিজেপির জয়ের সাথে নিজ ধর্মের জয়জয়কার দেখেন। কিন্তু বিজেপি কি আসলেই হিন্দু ধর্মের জয়পতাকাবাহী কোন দল? বিজেপি কি আদৌ হিন্দু ধর্মীয় ভাবাবেগ ধারণ করে? বিজেপি কি হিন্দু জনগোষ্ঠীর ভালো/মন্দের তোয়াক্কা করে?
আমার এই সাত খন্ড রামায়ন লেখার মূল কথা হল, বাংলাদেশের যে সমস্ত হিন্দু জনগোষ্ঠী বিজেপির মধ্যে নিজেদের ভবিষ্যৎ আশ্রয়ের আশা করেন কিংবা যে সমস্ত হিন্দু অধিকার কর্মীরা ধর্মীয় রাজনীতিতে হিন্দু সমাজের সুরক্ষা দেখতে পান তারা বড় রকমের বিভ্রান্তির মধ্যে আছেন। ধর্মভিত্তিক রাজনীতি সে যেকোন ধর্মেরই হোক, মানুষকে বোকা বানানোর কারখানা ছাড়া আর কিছু নয়।।।।।।।।
শিক্ষিত,বিবেকবান এবং মার্জিত এই সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের জন্য সুখবর হচ্ছে,
অধিকাংশ নির্বাচন এক্সপার্টরা অনুমান করছেন, পুনরায় কট্টর হিন্দু মৌলবাদী সংগঠন ধর্মান্ধ বিজেপি আবারো ভারতের ক্ষমতায় যাচ্ছে।।।।।
বাংলাদেশী হিন্দুদের বিজেপি প্রীতি কতটুকু যৌক্তিক. . . . . . ??
ভারতের সাধারণ লোকসভা নির্বাচন ১ জুন ২০২৪ পর্যন্ত চলমান থাকবে। এই নির্বাচনের মাধ্যমে ভারতের লোকসভার মোট ৫৪৩ জন সংসদীয় প্রতিনিধিদের নির্বাচন করা হবে এবং ৪ জুন ২০২৪ ফলাফল ঘোষণা করা হবে।
বাংলাদেশে হিন্দুরা যেমন এদেশে সংখ্যালঘু তেমনি ভারতে মুসলমানরাও সংখ্যালঘু। সংখ্যালঘু হিসেবে তাদের সংখ্যালঘুদের কষ্ট বোঝা উচিত। এদেশের সংখ্যালঘু হিন্দুরা বাংলাদেশের ক্ষেত্রে চায় একটি ধর্মনিরপেক্ষ দল ক্ষমতায় আসুক কিন্তু ভারতের ক্ষেত্রে চায় ধর্মান্ধ বিজেপি। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে তারা সেকুলার, ভারতের ক্ষেত্রে তারা ধর্মান্ধ। বরাবরই সংখ্যালঘু হিন্দু ভোট সেকুলার (ধর্ম নিরপেক্ষ) আওয়ামী লীগের ভোট ব্যাংক হিসেবে পরিচিত।
শিক্ষিত,বিবেকবান এবং মার্জিত এই সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের বিজেপির প্রতি এই আলগা পিরিতি দেখে আমি বিস্মিত হই। তাহলে তাদের এই সেকুলার-গিরি কি শুধুই অভিনয়, কেন তাদের এই ডাবল স্ট্যান্ডার্ড।
ডাবল স্ট্যান্ডার্ডের সহজ বাংলা হচ্ছে, দু-আসলা, আর গ্রাম্য ভাষায় দুই মুইক্ষা. . . . . . ।।।।। আমেরিকায় বলে Two-faced (টু ফেইজ). . . . . . . . . . . . . ??
বিজেপির প্রতি বাংলাদেশের হিন্দুদের একটা বিশেষ টান লক্ষ্য করা যায়। অনেকে প্রকাশ্যে কিছু বলে না কিন্তু বিজেপির উত্থানে বাংলাদেশের হিন্দু মানুষ মনে মনে খুশিই হয়। তবে এই টানটা শুধু বাংলাদেশের হিন্দুদের মধ্যে রয়েছে এমন নয়, পশ্চিমবঙ্গের বাঙ্গালিদের মধ্যেও বিজেপি প্রীতি বেশ বেড়েছে। একদা বামপন্থী হিন্দু বাঙালি এখন কালের পরিক্রমায় রামপন্থী হচ্ছেন। পশ্চিম বঙ্গের মানুষের এই পরিবর্তন কেন হচ্ছে জানি না কিন্তু বাংলাদেশের হিন্দু জনগোষ্টীর মধ্যে এই বিজেপি প্রীতির কারণ সহজেই অনুমেয়। দিনের পর দিন নিজ দেশে অত্যাচারিত, লাঞ্ছিত হওয়া এই মানুষগুলো বিজেপির মধ্যে নিজের পরাজয়ের প্রতিশোধের সম্ভাবনা দেখে। হয়তো ভাবে বিজেপি ভারতে শক্তিশালী হলে তারা বাংলাদেশ সরকারের উপর চাপ প্রয়োগ করবে, দেশের ভিতরে কিছুটা আক্রমণ কমবে। অনেকে হয়তো ধর্মীয় ভাবাবেগের জায়গা থেকে বিজেপির জয়ের সাথে নিজ ধর্মের জয়জয়কার দেখেন। কিন্তু বিজেপি কি আসলেই হিন্দু ধর্মের জয়পতাকাবাহী কোন দল? বিজেপি কি আদৌ হিন্দু ধর্মীয় ভাবাবেগ ধারণ করে? বিজেপি কি হিন্দু জনগোষ্ঠীর ভালো/মন্দের তোয়াক্কা করে?
আমার এই সাত খন্ড রামায়ন লেখার মূল কথা হল, বাংলাদেশের যে সমস্ত হিন্দু জনগোষ্ঠী বিজেপির মধ্যে নিজেদের ভবিষ্যৎ আশ্রয়ের আশা করেন কিংবা যে সমস্ত হিন্দু অধিকার কর্মীরা ধর্মীয় রাজনীতিতে হিন্দু সমাজের সুরক্ষা দেখতে পান তারা বড় রকমের বিভ্রান্তির মধ্যে আছেন। ধর্মভিত্তিক রাজনীতি সে যেকোন ধর্মেরই হোক, মানুষকে বোকা বানানোর কারখানা ছাড়া আর কিছু নয়।।।।।।।।
শিক্ষিত,বিবেকবান এবং মার্জিত এই সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের জন্য সুখবর হচ্ছে,
অধিকাংশ নির্বাচন এক্সপার্টরা অনুমান করছেন, পুনরায় কট্টর হিন্দু মৌলবাদী সংগঠন ধর্মান্ধ বিজেপি আবারো ভারতের ক্ষমতায় যাচ্ছে।।।।।